...

রসুভা ১০ ,  Rosuva 10,  রসুভা ১০ / Rosuva 10 এর ব্যবহার, রসুভা ১০ / Rosuva 10 খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

রসুভা ১০ / Rosuva 10 :

রসুভা ১০ / Rosuva 10 হল Rosuvastatin দ্বারা  গঠিত একটি ঔষধ যা (Hydroxymethylglutaryl-CoA) HMG-CoA রিডাক্টেজের এনজাইমের সিলেকটিভ ও কমপিটিটিভ ইনহিবিটর।  HMG-CoA রিডাক্টেজ একটি গতিনির্দেশক এনজাইম যা 3-হাইড্রক্সি-3-মিথাইলগ্লুটারিল কোএনজাইম (এইচএমজি-কোএ) কে মেভালোনেটে রূপান্তর করে আর মেভালোনেট হলো কোলেস্টেরনের প্রাথমিক উপাদান। Rosuvastatin হলো স্ট্যাটিন নামক ওষুধের একটি শ্রেণীর অন্তর্গত যা শরীরে কোলেস্টেরল কমানোর জন্য বিশ্বব্যাপী ব্যাপক জনপ্রিয়তার সাথে ব্যবহৃত হচ্ছে। রোসুভাস্ট্যাটিন শরীরে দুইটি প্রক্রিয়ায় Lipid পরিবর্তনে কাজ করে।

এলডিএল রিসেপ্টর বৃদ্ধি: এই ওষুধটি লিভার কোষের পৃষ্ঠে এলডিএল রিসেপ্টরের সংখ্যা বাড়ায়। এই রিসেপ্টরগুলি রক্ত ​​​​প্রবাহ থেকে এলডিএল (low-density lipoprotein) কোলেস্টেরল অপসারণে সহায়তা করে, এর ঘনত্ব হ্রাস করে।

VLDL এর সংশ্লেষণ : যখন ভিএলডিএল কণা ট্রাইগ্লিসারাইড ছেড়ে দেয় এবং তা রক্তের প্রবাহে এলডিএলে রূপান্তরিত হয়, তখন এলডিএল কোলেস্টেরল কণা রক্তের সাথে টিস্যুতে বাহিত  হয়। রোসুভাস্ট্যাটিন প্রাথমিকভাবে কোলেস্টেরল সংশ্লেষণের একটি মূল এনজাইম এইচএমজি-কোএ রিডাক্টেসকে বাধা দিয়ে লিভারে VLDL ও LDL উৎপাদন কমায়।

Rosuva 10 “খারাপ” LDL ও VLDL কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে সাহায্য করে।  অপরদিকে “ভাল” HDL কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে। খারাপ কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা হ্রাস করে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক বা কার্ডিওভাস্কুলার সমস্যার মতো হার্ট অ্যাটাক সম্পর্কিত অবস্থার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য এই ওষুধটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য এবং শারীরিক চর্চার পাশাপাশি নির্ধারিত হয়ে থাকে।

Rosuva 10 এর ব্যবহার :

আপনি আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এই ওষুধটির ডোজ এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিন। এটি খাওয়ার সময় সম্পূর্ণরূপে গিলে ফেলুন। চিবাবেন না বা ভাঙ্গবেন না। Rosuva 10 খাবারের সাথে বা খাবার খাওয়া ছাড়া ঔষধটি খাওয়া যেতে পারে, তবে এটি একটি নির্ধারিত সময় করে খাওয়া ভাল।চিকিৎসায় ব্যবহৃত রোসুভা 10 ট্যাবলেট / Rosuva 10 Tablet নিচে উল্লেখিত  রোগের উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ করতে ব্যবহৃত হয় :

১. উচ্চ কলেস্টেরল

২. হৃদপিন্ডে হঠাৎ আক্রমণ

৩. উচ্চ লিপিড মাত্রা

৪. ডায়াবেটিস

Rosuva 10  খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম :

রসুভা খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম এর জন্য নিম্নলিখিত মাত্রা মেনে চলা উচিত:

★ হেটেরােজাইগাস হাইপারকোলেস্টেরােলেমিয়া (ফ্যামিলিয়াল এবং নন-ফ্যামিলিয়াল) এবং মিক্সড ডিসলিপিডেমিয়া রোগীদের জন্য প্রারম্ভিক মাত্রা দৈনিক ১০ মি.গ্রা. সুপারিশকৃত।

★ যাদের ক্ষেত্রে কম LDL-C হ্রাস প্রয়ােজন অথবা যাদের  পেশী দুর্বলতা অনুভব করছেন বা মায়ােপ্যাথি হবার ঝুঁকি রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক মাত্রা দৈনিক ৫ মি.গ্রা. বিবেচনা করা যেতে পারে।

★ যাদের উচ্চমাত্রার হাইপারকোলেস্টেরলেমিয়া (LDL-C>190 mg/dl) রয়েছে অথবা যাদের উচ্চ মাত্রার লিপিড রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক মাত্রা দৈনিক ২০ মি.গ্রা. দেয়া যেতে পারে।

★ যাদের ক্ষেত্রে দৈনিক ২০ মি.গ্রা. সেবনে LDL-C লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি, তারা দৈনিক ৪০ মি.গ্রা. মাত্রায় সেবন করতে পারেন।

★ লিপিড নিয়ন্ত্রণের জন্য যেদিন থেকে রসুভা সেবন শুরু করবেন অথবা পূর্বে মাত্রা পূনঃনির্ধারণ এর পর ২ থেকে ৪ সপ্তাহের মধ্যে লিপিড পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী পুনরায় মাত্রা আবার পূনঃনির্ধারণ করতে হবে।

★হােমােজাইগাস হাইপারকোলেস্টেরােলেমিয়া (ফ্যামিলিয়াল) ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দৈনিক প্রারম্ভিক মাত্রা ২০ মি.গ্রা. করে সেবন করবে। 

★হেটেরােজাইগাস হাইপারকোলেস্টেরােলেমিয়া (ফ্যামিলিয়াল) এ বাহিত ৮ – ১০  বছর বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে দৈনিক মাত্রা ৫ – ১০ মি.গ্রা এবং ১০ – ১৭  বছর বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে দৈনিক মাত্রা ৫ – ২০ মি.গ্রা।

★হেটেরােজাইগাস হাইপারকোলেস্টেরােলেমিয়া এ বাহিত ৭ – ১৭ বছর বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে দৈনিক মাত্রা ২০ মি.গ্রা করে সেবন করাবেন।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া :

রসুভা সাধারণত সহনশীল ঔষধ । তবে রসুভা সেবনে সংশ্লিষ্ট উল্লেখযােগ্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো হল মাইয়েলজিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, দৌর্বল্য, পেট ব্যথা এবং বমিবমি ভাব। 

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

ইরাইথ্রোমাইসিন, ইট্রাকোনাজল, ফুকোনাজল, ওয়ারফারিন, জেমফিব্রোজিল,এন্টাসিড, জন্মবিরতিকরণ ঔষধ এই সমস্ত গ্রুপের ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া হতে পারে। 

মিথষ্ক্রিয়া:

সাইক্লোস্পোরিন: সাইক্লোস্পোরিন ( ইমিউন দমনকারী ঔষধ ) এর সাথে  রোসুভাস্ট্যাটিন বেশি মাত্রায় গ্রহণ করলে রক্ত চলাচলের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। যারফলে পেশী সংক্রান্ত সমস্যা যেমন পেশী ব্যথা, দুর্বলতা ইত্যাদি হতে পারে। তাই, সাইক্লোস্পোরিন সেবনকারী  রোগীদের ক্ষেত্রে, রোসুভাস্ট্যাটিন এর ডোজ দৈনিক একবার 5 মি.গ্রা এর বেশি হওয়া উচিত নয়।

জেমফাইব্রোজিল, ফেনোফাইব্রেট, নিয়াসিন: এসব গ্রুপের ওষুধের সাথে যদি রোসুভাস্ট্যাটিন সেবন করা নিয়ে ব্রিটিশ ন্যাশনাল ফর্মুলারি (BNF) বলছে যে, জেমফাইব্রোজিল, ফেনোফাইব্রেট, নিয়াসিন এবং রোসুভাস্ট্যাটিনের মধ্যে একটি গুরুতর মিথস্ক্রিয়া রয়েছে। এর ফলে রোসুভাস্ট্যাটিনের রক্তের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে এবং আপনার মায়োপ্যাথি হওয়া বা মাংসপেশী নির্বাপনের উপর একটি ঝুঁকি রয়েছে । একসাথে যদি ব্যবহার করাতে হয় তাহলে রোসুভাস্ট্যাটিনের ডোজ প্রতিদিন একবার 10 মিলিগ্রামের বেশি হওয়া উচিত নয়।

 

এইচআইভি ঔষধ : এইচআইভি ঔষধ এর সাথে  রোসুভাস্ট্যাটিন গ্রহণ করলে রক্ত চলাচলের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। যারফলে পেশী সংক্রান্ত সমস্যা যেমন পেশী ব্যথা, দুর্বলতা ইত্যাদি হতে পারে। এ ঔষধ গুলোর মধ্যে রয়েছে প্রোটিজ ইনহিবিটরস যেমন :

অ্যাটাজানাভির

রিটোনাভির

লোপিনাভির

নেলফিনাভির

 

অ্যাসিড-হ্রাসকারী ওষুধ : রোসুভাস্ট্যাটিনের সাথে নেওয়া হলে, আপনার রক্তে অ্যালুমিনিয়াম বা ম্যাগনেসিয়াম ধারণকারী কিছু অ্যান্টাসিড রক্তে রোসুভাস্ট্যাটিনের পরিমাণ কমাতে পারে। এটি রোসুভাস্ট্যাটিনকে কম কার্যকর করে তোলে এবং এটি আপনার চিকিৎসার ক্ষেত্রেও কাজ করবে না। তাই অ্যসিড হ্রাসকারী ওষুধগুলি রোসুভাস্ট্যাটিন গ্রহণের কমপক্ষে 2 ঘন্টা পরে নেওয়া উচিত। এই জাতীয় ওষুধের মধ্যে রয়েছে:

অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড

ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রক্সাইড

ক্যান্সারের ওষুধ : ক্যান্সারের ঔষধ এর সাথে  রোসুভাস্ট্যাটিন গ্রহণ করলে রক্ত চলাচলের মাত্রা অস্বাভাবিক হতে পারে। যারফলে পেশী সংক্রান্ত সমস্যা যেমন পেশী ব্যথা, দুর্বলতা ইত্যাদি হতে পারে। এ ঔষধ গুলোর মধ্যে রয়েছে দারোলুটামাইড (প্রোস্টেট ক্যান্সারের ব্যবহৃত ), রেগোরাফেনিব(কোলন এবং রেকটাল ক্যান্সারে ব্যবহৃত )

কোলচিসিন: কোলচিসিন(গাউট আক্রান্তে ব্যবহৃত) রোসুভাস্ট্যাটিনের সাথে একযোগে ব্যবহৃত করলে র্যাবডোমায়োলাইসিস সহ মায়োপ্যাথির মত সমস্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে।

Rosuva 10 গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার :

সন্তান ধারণে সক্ষম নারীকে কেবল সে ক্ষেত্রেই রসুভা দেয়া যাবে যখন তার সন্তান ধারনের সম্ভাবনা নেই। রসুভা থেরাপি চলাকালে কেউ গর্ভধারণ করে থাকলে সঙ্গে সঙ্গে রসুভা থেরাপি দেওয়া বন্ধ করতে হবে। রসুভা মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হচ্ছে কিনা তা এখনাে জানা সম্ভব হয়নি। 

শিশুদের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা এখন ও প্রতিষ্ঠিত করা হয়নি। 

বৈপরীত্য :

রসুভা বা এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা, সক্রিয় লিভার ডিজিজ বা এতে বিদ্যমান অবিশ্লেষ্য সেরাম অ্যামিনোট্রান্সফেরেজ বৃদ্ধি। 

সতর্কতা :

গুরুতর পেশী সমস্যা সতর্কতা: এই ঔষধে গুরুতর পেশী সমস্যা দেখা দিতে পারে।মায়োপ্যাথি হওয়ার পর র্যাবডোমায়োলাইসিস করতে সাবধানতা অবলম্বন করবেন এই রোগে পেশী ধ্বংস হয়ে যায়, যা আপনার কিডনির ক্ষতি এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

গুরুতর পেশী সমস্যা উপসর্গ গুলো হলো:

১.ব্যাখ্যাতীত বা অস্বাভাবিক পেশী ব্যথা

২.দুর্বলতা

৩.জ্বর

এই উপসর্গ গুলো অনুভব করা মাত্রই আপনার ডক্টরের সাথে অবশ্যই যোগাযোগ করুন।

লিভার সতর্কতা: এই ওষুধটি লিভারের এনজাইমের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে আর লিভারের এনজাইম বেড়ে যাওয়া লিভারের নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই ওষুধটি আপনার লিভারের ক্ষতি করছে কিনা তা নিশ্চিত করতে আপনার ডাক্তারকে লিভার এনজাইমের মাত্রা পরীক্ষা করতে বলতে পারেন।

লিভারের সমস্যা উপসর্গ অন্তর্ভুক্ত হতে পারে:

  1. ব্যাখ্যাতীত বা অস্বাভাবিক দুর্বলতা
  2. ক্ষুধা মন্দা
  3. পেটে ব্যথা
  4. গাঢ় রঙের প্রস্রাব (কিছু ক্ষেত্রে প্রস্রাবের পর লিঙ্গে ব্যাথা হতে পারে )
  5. ত্বকে হলুদ ও চোখে সাদা বর্ণ হতে পারে

এই উপসর্গ গুলো অনুভব করা মাত্রই আপনার ডক্টরের সাথে অবশ্যই যোগাযোগ করুন।

এলার্জি সতর্কতা

কারো কারো ক্ষেত্রে এই ড্রাগটি একটি গুরুতর এলার্জি প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পার। এলার্জি সমস্যা উপসর্গ অন্তর্ভুক্ত হতে পারে:

  • ফুসকুড়ি
  • ছুলি
  • মুখ, মুখ এবং জিহ্বা ফুলে যাওয়া
  • অল্প পরিশ্রমে অতিরিক্ত শ্বাস ও হাঁপিয়ে যাওয়া।

আপনি যদি এই লক্ষণগুলি অনুভব করেন তাহলে ডাক্তারের স্বরাপন্ন হন।

যে মায়েরা বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন তাদের জন্য: এই ওষুধ গ্রহণকারী মায়েদের বুকের দুধে প্রবেশ করতে পারে এবং বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করানোর সময় শিশুর মধ্যে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। তাই, এই ড্রাগ সেবন করার সময় আপনার শিশুকে স্তন্যপান করানো উচিত নয়। এই অবস্থায় আপনি কি সিদ্ধান্ত গ্রহণে উপকৃত হবেন তা আপনার চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে নিন।

বয়স্কদের জন্য: বয়স্ক মানুষের কিডনির ছাঁকন পেশী আগের মতো কার্যক্ষম নাও হতে পারে।যারফলে আপনার শরীরে রক্তে ওষুধটি স্বাভাবিক সময় থেকে বেশিক্ষণ থাকে এবং পরবর্তীতে ওষুধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ায় যেমন লিভার ও মাংসপেশীর ক্ষতির ঝুঁকি বাড়ায়। এই অবস্থায় আপনি কি সিদ্ধান্ত গ্রহণে উপকৃত হবেন তা আপনার চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে নিন।

বাচ্চাদের জন্য: জরুরী কোনো প্রয়োজন ছাড়া এই ওষুধটি 18 বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে ব্যবহার করা উচিত নয়। চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে হেটেরােজাইগাস হাইপারকোলেস্টেরােলেমিয়া (ফ্যামিলিয়াল) এ বাহিত ৮ – ১০  বছর বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে দৈনিক মাত্রা ৫ – ১০ মি.গ্রা এবং ১০ – ১৭  বছর বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে দৈনিক মাত্রা ৫ – ২০ মি.গ্রা।হেটেরােজাইগাস হাইপারকোলেস্টেরােলেমিয়া এ বাহিত ৭ – ১৭ বছর বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে দৈনিক মাত্রা ২০ মি.গ্রা করে সেবন করাবেন।

সংরক্ষণ :

প্যাকেটে লিখা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ও সরাসরি আলো এবং শিশুদের থেকে দূরে রাখুন।

চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সকল প্রকার ওষুধ সেবন করুন। 

Leave a Comment

Seraphinite AcceleratorOptimized by Seraphinite Accelerator
Turns on site high speed to be attractive for people and search engines.